Monday, March 30, 2020

করোনাকালে অনলাইন ক্লাস: গুগল ক্লাসরুম, জুম, হোয়াটসঅ্যাপ, ইউটিউব লাইভ ও ফেসবুক লাইভ - মো. আতিক উল্লাহ চৌধুরী

(নীচে Read More বাটনে ক্লিক করে সম্পূর্ণ প্রবন্ধটি পড়ুন)
করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে ১৭ মার্চ থেকে ১৫ জুন পর্যন্ত কয়েক ধাপে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়। দিন দিন পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় এই ছুটি আরও বাড়বে এটা অনেকটা নিশ্চিত বলা যায়।
এত লম্বা বন্ধকালীন শিক্ষার্থীদের শ্রেণিকার্যক্রম অব্যাহত রাখতে সরকার (শিক্ষা মন্ত্রণালয়) দূরশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনার নির্দেশ দেয়। উক্ত নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদফতরের মহাপরিচালক শিক্ষকদের তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনার অনুরোধ করলে শিক্ষকরা তাদের সাধ্যমত বিভিন্ন মাধ্যমে অনলাইন ক্লাস চালিয়ে যাচ্ছেন। কেউ কেউ গুগল ক্লাসরুমে পাঠদান করছেন। কেউ আবার জুম সফটওয়্যার, গুগল মিট, মাইক্রোসফট টিমস ব্যবহার করে ক্লাস নিচ্ছেন। কেউবা অন্যান্য ভিডিও কনফারেন্সিং সফটওয়্যার ব্যবহার করে ক্লাস নিচ্ছেন। আবার কেউ কেউ অফলাইনে ক্লাস রেকর্ডিং করে তা ইউটিউবে আপলোড দিচ্ছেন বা ইউটিউব লাইভ করছেন; তবে বলতে গেলে বেশির ভাগ শিক্ষক ফেসবুক লাইভে এসে ক্লাস নিচ্ছেন। কিন্তু কথা হচ্ছে এই অনলাইন ক্লাসগুলো শিক্ষার্থীদের কতটুকু উপকারে আসছে?
শিক্ষকরা যাদের জন্য অনলাইনে ক্লাস নিচ্ছেন তারা ঐসব ক্লাসগুলো দেখছেন কিনা বা দেখতে পাচ্ছেন কিনা? শ্রেণি কার্যক্রম অধিক ফলপ্রসূ করার জন্য তথ্য প্রযুক্তির উপযুক্ত মাধ্যম কোনগুলো তা নিয়ে সংক্ষেপে আলোকপাত করার চেষ্টা করছি।
গুগল ক্লাসরুম: শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের জন্য বেশ কিছু কাজের অ্যাপ ‘গুগল ক্লাসরুম’। এটি মূলত একটি লার্নিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, গুগল ক্লাসরুমকে অনলাইনে শিক্ষার দারুণ এক মাধ্যম হিসেবে বিবেচনা করা হয়। শিক্ষক, ক্লাসের সদস্যদের সাথে নিরাপদ পরিবেশে পাঠদান ও যোগাযোগের ভার্চুয়াল শ্রেণিকক্ষই হলো গুগল ক্লাসরুম। এটিকে দূর থেকে শিক্ষা(রিমোট লার্নিং) গ্রহণের সবথেকে কার্যকরী অনলাইন প্ল্যাটফর্ম বলা হয়। নির্ধারিত ক্লাস কোড ব্যবহার করে শিক্ষার্থীরা ক্লাসে যোগদান করতে পারে। এখানে শিক্ষার্থীরা তাদের অ্যাসাইনমেন্ট সম্পূর্ণ করতে ও জমা দিতে পারে। লেসনে অংশ নেওয়া, তাদের শিক্ষকদের সাথে যোগাযোগ ও মুহূর্তেই শিক্ষকদের প্রতিক্রিয়া, অনলাইন ফোল্ডারে তাদের ক্লাসওয়ার্ক সংরক্ষণ করতে পারে। অন্যদিকে কারা অ্যাসাইনমেন্ট জমা দিয়েছে এবং কী কী কাজ জমা পড়েছে তা শিক্ষক সহজেই মনিটর করতে পারে। আবার শিক্ষার্থীরাও নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ গড়ে তুলতে এখানে গ্রুপ তৈরি করে নিতে পারে। কাগজের ব্যবহার উঠিয়ে শিক্ষা ব্যবস্থাকে পুরো ডিজিটাল পদ্ধতিতে নিয়ে আসার লক্ষ্যে গুগল ক্লাস রুমের যাত্রা। এই ক্লাসরুমের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো একটি কোর্সে অনেক শিক্ষার্থী এবং অসংখ্য ক্লাসের পাশাপাশি ২০ জন শিক্ষক তাদের ক্লাস যুক্ত করতে পারে।
অ্যাসাইনমেন্টের জন্য গুগল ফরম, গুগল ডক, গুগল ড্রাইভ, ইউটিউব ভিডিও যুক্ত করারও সুযোগ রয়েছে। ক্লাসরুমে আপলোডকৃত ভিডিওগুলো পরবর্তী যেকোনো সময় পুনরায় দেখা যাবে। কোনো অ্যাপস ডাউনলোড না করেও শুধুমাত্র জিমেইল আইডি ব্যবহার করে যেকোনো ডিভাইস থেকে গুগল ক্লাসে যোগদান করতে পারবে। গুগলের ভাষ্য মতে, শিক্ষাসহায়ক এই অ্যাপটি বিজ্ঞাপনমুক্ত এবং এখানকার কোনো তথ্য বাণিজ্যিক উদ্দেশে ব্যবহৃত হয় না।
জুম: সহজ ব্যবহার এবং সমৃদ্ধ ফিচারের কারণে ভিডিও কলিং সেবায় ঝড় তোলা অ্যাপের নাম জুম। বর্তমানে ওয়েব মিটিং, অনলাইন ক্লাস বা পড়াশোনায় জুম ক্লাউড মিটিং অ্যাপসটি জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে।
মিটিং চলাকালীন হ্যান্ড রাইটিং করা, মিটিং রেকর্ড করা, সদস্যদের সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করা, একসিস নিয়ে অন্য কম্পিউটারে কাজ করা, ব্যবহারকারী যেখানেই থাকুক না কেন পছন্দের ব্যাকগ্রাউন্ডে ভিডিও চ্যাট করতে পারাসহ নানাবিধ সুবিধার কারণে জুম সবার কাছে এখন অনেক জনপ্রিয়। এটিতে একসঙ্গে ১০০ জন ভিডিও কনফারেন্সে যোগ দিতে পারে এবং বিনা মূল্যে প্রতিটি কনফারেন্সের সময় ৪০মিনিট।

Saturday, March 14, 2020

Skype meet now| How To Use Skype Meet Now | Bangla




Skype Introduced New Web Meet Now Feature - No Signup Required

How to Use Skype | Bangla Tutorial | Techno Mahfuz |

Sunday, March 8, 2020

Zoom: total bangla video guide - please see and share

Introduction to Zoom meetings in Bangla (বাংলাতে জুম মিটিংস এর পরিচিতি): 

How to share screen on Zoom in Bangla (Zoom এ স্ক্রিন কীভাবে শেয়ার করবেন):  
How to Use the Whiteboard on Zoom in Bangla (Zoom এ Whiteboard এর ব্যবহার)  
How to Annotate on Zoom using annotation tools (Zoom এ কিভাবে Annotate করবেন?)  
Sharing Ipad screen through your laptop in Zoom (Zoom এ Ipad এর স্ক্রিন শেয়ার করা)

See all other link: 









Monday, March 2, 2020

ব্লেন্ডেড লার্নিং- এর শুরুর কথা: এডুকেশনাল টেকনোলজির পথচলায় নতুন মাত্রা

যাপিত জীবনের প্রত্যেক স্তরেই প্রযুক্তি ভিন্নমাত্রা যোগ করছে প্রতিনিয়ত। কোন কিছু শেখার জন্য, কোন তথ্য জানার জন্য গুগলের সাহায্য নেন না- এমন  মানুষ খুঁজে পাওয়াই দুষ্কর। এমনকি ফিজিক্যাল ক্লাসরুমগুলোতেও এখন টেকনোলজির সাহায্য নেওয়া হচ্ছে। ব্লেন্ডেড লার্নিং বর্তমান এডুকেশনাল টেকনোলজির জগতে সেরকই এক নতুন ধারণা।

‘ব্লেন্ডেড লার্নিং’ মডেলে দু’টো বিষয়ই উপস্থিত।  এই টার্মটি এখন অনেকের কাছেই পরিচিত হয়ে উঠছে।  এর মূল লক্ষ্য হলো ই-লার্নিং এর সাথে চিরাচরিত শ্রেণীকক্ষের একটা সমন্বয় করে নতুন একটি হাইব্রিড টিচিং মেথড তৈরি করা। এই লার্নিং মডেল নিজের ইচ্ছে মত, স্বাধীনভাবে লেখাপড়াকে বেশ সাপোর্ট দেয়।  আমাদের দেশে শহরে তো অবশ্যই, গ্রামেও এখন ডিজিটাল ক্লাসরুম নতুন কিছু নয়।  কিন্তু আমরা ডিজিটাল শিক্ষা বলতে যা বুঝি, তার সাথে ’ব্লেন্ডেড লার্নিং’ –এর বেশ কিছু তফাত আছে। এটা ক্লাসরুমে একটা কম্পিউটার বা মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর অ্যাড করাতেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং একটি লার্নিং মেথডের বেসিক টেকনিকের গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তণকে প্রতিনিধিত্ব করে। এটি ছাত্র-শিক্ষকের শেখা-শেখানোর এ্যাপ্রোচের সূক্ষ্ণ পরিবর্তন ঘটায়। এটি অলরেডি একটি শাখা তৈরি করেছে, যাকে বলা হচ্ছে ‘ফ্লিপড ক্লাসরুম’- স্বতন্ত্র এ্যাপ্রোচ হিসেবে যার নিজস্বতা রয়েছে।

এখানে ট্র্যাডিশনাল ক্লাসরুমে শিক্ষক এবং ছাত্রের শারীরিক উপস্থিতিও দরকার, সেই সাথে অনলাইন ডিজিটাল মিডিয়া- এই দুইয়ের সমন্বয়ে শেখানো হয়। ছাত্ররা ইট কাঠের ক্লাসরুমে শিক্ষকদের মুখোমুখি হলেও লেসন প্র্যাকটিসের সময় কন্টেন্টের উপর ভিত্তি করে কম্পিউটার মিডিয়াটিভ এক্টিভিটি ব্যবহার করে। ব্লেন্ডেড লার্নিং প্রোফেশনাল ট্রেনিং দেওয়ার সময়েও ব্যবহৃত হয়।
ব্লেন্ডেড লার্নিং এর সংজ্ঞা কী হবে, এটা নির্ধারনে ঐক্যমতে আসা মুশকিল। ক্লাসরুমে এটি কতটুকু ইফেক্টটিভ তা নিয়ে এখনও পর্যন্ত গবেষণা চলছে। যেহেতু এটা অনেকটাই কন্টেক্সটের উপর নির্ভর করে, তাই কোন ইউনিভার্সাল সংজ্ঞায় আসা আপাতত: সম্ভব নয়। এটাকে অনেক সময় পার্সোনালাইজড লার্নিং এবং ডিফারেন্সিয়েটেড ইন্সট্রাকশনের সাথে গুলিয়ে ফেলা হয়। ‘ব্লেন্ডেড লার্নিং’, ‘হাইব্রিড লার্নিং’, ‘টেকনোলজি মিডিয়াটেড ইন্সট্রাকশন’, ‘ওয়েব এনহান্সড ইন্সট্রাকশন’ এবং ‘মিক্সড মোড ইন্সট্রাকশন’- রিসার্চ লিটারেচারে এই সবগুলোই একই অর্থে ব্যবহার করা হয়।
এর পেছনের ধারণা গড়ে উঠেছে ১৯৬০ তে, তবে ফর্মালি এসেছে ১৯৯০তে। ১৯৯০তে আটলান্টা বেজড একটা এডুকেশনাল বিজনেস, তাদের ইন্টারএ্যাকটিভ লার্নিং সেন্টারের প্রেস রিলিজে প্রথমবার এটার নাম ঘোষণা করে ’ইপিআইসি লার্নিং’ নামে। প্রেস রিলিজে উল্লেখ ছিলো, কোম্পানির বর্তমানে ২২০টি অনলাইন কোর্স চলছে, এখন থেকে কোর্সসমূহতে ব্লেন্ডেড লার্নিং মেথডোলজির ব্যবহার শুরু করা হচ্ছে।
‘ব্লেন্ডেড লার্নিং’ টার্মটি প্রথমে অস্পষ্ট ছিল। মনে করা হত, কিছু টেকনলজি ব্যবহার করে একটা সমন্বিত শিক্ষার মাধ্যমই বুঝি এটা (যেখানে অনেক সময় কোন প্রযুক্তিও ব্যবহার হতো না)। ২০০৬ সালে গ্রাহাম এবং বঙ্কের পাবলিকেশন ‘হ্যান্ডবুক অভ ব্লেন্ডেড লার্নিং’ প্রকাশিত হওয়ার পর এই টার্মটি প্রথমবার প্রতিষ্ঠিত হয়। এই টার্মটির বিস্তৃতি কতখানি, আর যারা সন্দেহ করছিলেন তাদের দ্বিধাকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে গ্রাহাম বলেন, ‘ব্লেন্ডেড লার্নিং’ এমন একটি সমন্বিত শিক্ষা প্রক্রিয়া যেখানে ‘ফেস টু ফেস ইন্সট্রাকশন ও কম্পিউটার মিডিয়াটেড ইন্ট্রাকশন’ এর এক অপূর্ব সমন্বয় ঘটেছে। ‘ডিফাইনিং ব্লেন্ডেড লার্নিং’ শিরোনামে একটি গবেষণায় গবেষক নর্ম ফ্রিজেন বলেছেন, ব্লেন্ডেড লার্নিং এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে, যাতে এটি ফর্মাল ক্লাসরুমের সাথে ডিজিটাল মিডিয়া-ইন্টারনেটের সমন্বয় করার সবগুলো পসিবলিটি নিয়ে কাজ করতে পারে।
টেকনলজির সাহায্য নিয়ে যে লেখাপড়া করা যায় এই ধারণাটির জন্ম হয় ১৯৬০ সালে। প্রথমে প্রশিক্ষকের বিকল্প হিসেবে মেইনফ্রেম ও মিনি-কম্পিউটারকে ব্যবহার করা যায় কি না তার একটা চিন্তা ভাবনা চলছিলো। এই পদ্ধতির সবচেয়ে বড় সুবিধা হিসেবে দেখা হচ্ছিল যে, একজন মাত্র শিক্ষক অনেক শিক্ষার্থীকে শেখাতে পারে। এই ক্ষেত্রে একটা গুরুতর উদাহরণ ছিলো প্লাটো (প্রোগ্রামড লজিক ফর অটোমেটিক টিচিং)।  প্লাটো স্বয়ংক্রিয়ভাবে শেখাতে পারে এমন একটি প্রোগ্রাম লজিক। ইউনিভার্সিাট অভ ইলিনয় এবং কন্ট্রোল ডাটা- র উদ্যোগে এই কম্পিউটার সিস্টেম ডেভেলপ করা হয়। 
প্লাটো-র যাত্রায় লম্বা ইতিহাস রয়েছে, এটি একটা সময় কলেজ লেভেলের ছাত্রদের জন্য কোর্সওয়ার্কের প্রস্তাব দিয়েছিলো। মেইনফ্রেম ভিত্তিক এই ট্রেনিং-এর ইন্টারফেস নিয়ে বেশ ঝামেলায় পড়তে হয়, ১৯৭০ সালে স্যাটেলাইট-বেজড লাইভ ভিডিও শুরু করা হয়। এই পদ্ধতিতে এমন মানুষকেও শেখানো যাচ্ছিল যে কি না কম্পিউটারের বিষয়ে কিছুই জানে না। তবে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল পুরো কাজটির ব্যয় বহন করা। ১৯৯০ এর প্রথম দিকে সিডি রমের মাধ্যমে সার্ভিসটি দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল, কিন্তু এটির পক্ষে উচ্চমানের সাউন্ড ও ভিডিও ধারণ করা সম্ভব হয়নি। তবে এর কারণে কে কোন কোর্সে কেমন করছে, কত সময় ব্যয় করছে তা ট্যাক করা সহজ হতো। আধুনিক ব্লেন্ডেড লার্নিং-এ অনলাইনের সাহায্য নেওয়া হয়, তবে মানসম্মত লার্নিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের ক্ষেত্রে সিডি রম এখনও ব্যবহার করা যেতে পারে। ব্লেন্ডেড লার্নিং-এর প্লাটফর্ম হিসেবে খান একাডেমি দারুন একটি দৃষ্টান্ত।
ডিজিটাল ক্লাসরুম বা ডিজিটাল এডুকেশন মানেই একটি সুসজ্জিত ক্লাসরুমে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের সাহায্যে পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন দেখিয়ে পড়ানো- এই ধারণা থেকে বের হয়ে আসাটা জরুরি। এডুকেশনাল টেকনলজি নিয়ে বিস্তৃতভাবে না এগুতে পারলে দিন দিন পিছিয়ে পড়াটাই স্বাভাবিক। এই লেখাটাতে ব্লেন্ডেড লার্নিং –এর শুরুর দিকের বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, সামনে পুরো মডেলটি নিয়ে লেখার ইচ্ছা রাখছি।


See these another source: